shabd-logo

All


প্রতিক্রিয়াকেন এটা প্রয়োজন?সারি সারি আলোতে আমরা ঘুমাবো কখন?রঙিন নিয়ন আলোর কল্পনায় আমরা কখন স্বপ্ন দেখি?আমাদের শ্বাস ধীর করার জন্য মাদকদ্রব্য ব্যবহার করে থাকিকখন আমাদের পরিশ্রম করে হাঁপানো উচিত? কেন

মহাজগৎ-আশা যখন একটি রাত একটি দিন অতিবাহিত হয়পাপী মেঘ যেমন তার সূর্যকে প্রলেপ দেয়,সব স্নেহসিক্ত বন্ধন দূরে গেলে হয়ে উঠে বিবর্ণপ্রতিটি সমাবেশ এমনইভাবে যেন ধ্বংসস্তূপে পরিণত করা।হতাশা বিষণ্ণ পেঁচার মতো

প্রভাতের মুগ্ধতাঅনিচ্ছাকৃতভাবে রাতগুলো ধীরে ধীরে পিছু হটছে,ধূসর মাটি, কিছু আবছা ছায়া এখনও ঝুলছে।প্রতিটি খামারকে জাগানোর জন্য ভোর অবসরে বেরিয়ে আসেতরল আলোর সাথে ঘুমন্ত সূর্য বালিকে যেন উষ্ণ করে তোলে। 

আমার কুটিরআমার কুটির, সুন্দর লোভনীয়, আর চকচকেএক আলোকদীপ্ত আকাশের নীচে সকালের সূর্য মেখেলম্বা সাপের ন্যায় ফুটপাতগুলো থেকে যেন হিস হিস শব্দ আসে,রেশমি গাঢ় সবুজ লনগুলো যখন আমাকে অভ্যর্থনা জানায় ঘুরেফিরেআ

শীতকালতুষার ঢাকা চাদরের মধ্যেধরনী যেন শীতের তীব্রতাকে প্রত্যাহার করে চলেদিনের উষ্ণতাকে চুম্বন করে।দীর্ঘ নির্জন উপত্যকা ভেদ করেউচ্চতর হিমবাহীর ঝড় বয়ে নিয়েগভীর এবং গম্ভীর নির্জনতাকে আনন্দ দিতে। খালি ভ

ঐশ্বরিক সন্ধ্যাফ্যাকাশে বয়স্ক সূর্য ফিরে তাকিয়েছেউষ্ণ পাহাড়ের আড়াল থেকেতার আপনও স্বত্ত্বার স্বত্ত্বাধীকারীর অভিমুখেএবং তার সমস্ত সময় উপভোগের মোহে। যারা এ পার্থিব স্বত্ত্বাধিকারএকটি নতুন আগামীর জন্য

প্রকৃতিপ্রথম বর্ষা অভিবাসী গর্ভবতী মেঘ আসে যেন এই ক্লান্তিলগনেএক ঝড়ো হাওয়ার প্রদানের জন্য মনকামনা নিয়ে।একটি বিকশিত শিশুর মত বিশাল জলবাহী জাহাজের ন্যায়বায়ুমণ্ডলকে গর্ভে ধারণ করার মত ভীষণ-ভার। চারেদিক

হে তারা!আমি যখন দেখি স্থির দৃষ্টিতেআধার কালো অদূরে,হে তারা! আমি একটি জ্বলন্ত উদ্দীপনা অনুভব করিআমার গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে। দেব দূতদের প্রাণবন্ত চোখ,হাজারো সূক্ষ্মতায় অর্পিতআপনার প্রফুল্ল চিত্ত দেখানএ অজ্

নুড়িসময় রংধনুর ন্যায় অগ্নেয় শিলারকঠোরতাকেও গড়ে তোলে মসৃণসিঁদুরবর্ণের মুক্তগুলো,রৌপ্যের সুদৃঢ়তায় এবংএকাগ্রতায় রূপ নেয় ফ্যাকাশে ফেল্ডস্পারেকিন্তু এ ধৈর্যের ফলশ্রুতিই বরং রুপ নেয় গহনায়। আগ্নেয়গিরি থেক

বইনিরস চিত্তের মাঝে পড়ে আছে বইযার কন্ঠ সময়ে সময়ে জরুরী মনে হয়,তার কথা আমাদের ধরে নাকো মনেসমাজের গন্ডিতে কত কথা বুনে,জানে তারা আরও কিছু নিহিত যত সবচাইলেই মেলে না তো পরিবর্তনে। আমাদের মাঝে নেই তাদের সজী

বাস্তবতাকেন আমরা জুড়ি এত বিষ্ময়-ব্যাথা চলার পথে যা করি আমরাই অর্জনকেন নিরাশার বোঝা কেন এত হতাশা করিতে কি পারি না বর্জন?কিভাবে জাগাতে পারি কত কম সময়েস্ব-স্ব আনন্দময় প্রাণ প্রাণবন্ত স্বত্ত্বা।আমোদ-ফূর্ত

জীবনের রঙ্গমঞ্চস্রষ্টার দেয়া বর কে আপন কেইবা পর রঙ্গমঞ্চ এ জীবনআমরা যা করি যত নিত্য ছন্দ যত সব লোক দেখানো এ ভূবন,করি যত নিত্য নৃত্য-গান থাকে যা বহমান অবিরতচরণে চরণে করে বিচরণ আবহমান দ্বন্দ্ব কত শত,কখন

কোন নিঃস্বার্থ নিবেদন? কিছু উৎসর্গ?না! একদম না। এখন সামাজিক মূল্যায়ন বিভিন্নতারা এখনও সম্পদের মূলে দাঁড়িয়ে আছে,তাই শুধু করিতে চায় অর্থ উপার্জন,চারিদিকে যা-তা-ইচ্ছা। উহু! এই যুগবায়ুতে"সম্পদ শিকারী"

বিশ্বআমরা তৃতীয় বিশ্ব স্ব-প্রশংসিত প্রথম বিশ্বের জাতিগণআমাদেরকে চিহ্নিত করেছে তাদের তৃতীয় বিশ্বেতথাকথিত এক আর্থ-সামাজিক সূচকেআর অন্যভাবে বলতে গেলে "আধুনিকতাই প্রকৃত উন্নয়ন"কারণ আমরা নৈশভোজের আয়োজন

চরম ক্ষণের প্রতীক!মানুষ ছাড়িয়েসমস্ত প্রাণী একে অপরকে গ্রাস করেতাদের মানসিক বিবেকহীনতার পথে যায়,কিন্তু আজ মানুষ মানুষকে খায়,এটা কি তার প্রজ্ঞার দেউলিয়াত্ব অধিকনাকি চরম ক্ষণের প্রতীক!

যখন আপনি তাদের দুঃখ কিনেনচিমনির ধোঁয়ায় ভরা বরফের বাতাসক্রিসমাস ব্লক পোড়ানোর সংকেত,যখন চারিদিকে রঙিন আলো জ্বলে,পবিত্র সন্ন্যাসীরা আনন্দের গান গায়। উৎসর্গিত পদ্ম আর সাজানো হাতির দাঁতে ঘর ভর্তিঘুরে ব

খুদে কবিতা১.বুকের দুধ খাওয়ানো মানির্লজ্জ নয়,সে তার স্নেহের মধ্যে লজ্জাজনক ২."খাজুরাহো" অশ্লীল নয় এক শিল্প,এটা সুন্দর দৃশ্যতার মাঝে আছে যার দৃষ্টিকল্পন ৩.আধুনিক মানুষ নগ্ন নয়,সে নগ্ন নয়কিন্তু তার ফ

শহর জীবনউজ্জ্বল আনন্দ কিন্তু নিস্তেজ জীবনতাড়াহুড়ো, বিশৃঙ্খলা এবং কলহউন্নতির উপায়, যান্ত্রিক জীবনসবচেয়ে কৃত্রিম, নগন্য প্রকৃতিএকটা সমাজ, মিশ্র সংস্কৃতি। গরম কংক্রিট কিন্তু ঠান্ডা ইস্পাতঅনেক সহানুভূ

আমার শহরআমার শহর উপভোগ করে একটি ছিন্নভিন্ন মুখশপিংমল- আকাশচুম্বী ভবনগুলি তার গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলিকে সংযুক্ত করে।দিনগুলি শ্রমসাধ্য শক্তিকে বের করে দেয়যেমন রাতে চড়াও হয় অনিশ্চিৎ কঠোরতা । হর্ন, সাইরেন,

করোনা-ভোরোনার দিনগুলিমানবতা করোনার গতিতে ডুবে আছে,আমি সমুদ্রের ইঁদুরের মতো আমার গোপন গর্তে ফিরে এসেছি,প্রতিদিন সকালে একটি অ্যালার্ম,তবে উপেক্ষা করার জন্য বিছানায় শুয়ে থাকেন,মিনিট কি ঘন্টা মনে হয়,সপ

Related Tags