shabd-logo

All


জীবনের রঙ্গমঞ্চস্রষ্টার দেয়া বর কে আপন কেইবা পর রঙ্গমঞ্চ এ জীবনআমরা যা করি যত নিত্য ছন্দ যত সব লোক দেখানো এ ভূবন,করি যত নিত্য নৃত্য-গান থাকে যা বহমান অবিরতচরণে চরণে করে বিচরণ আবহমান দ্বন্দ্ব কত শত,কখন

কোন নিঃস্বার্থ নিবেদন? কিছু উৎসর্গ?না! একদম না। এখন সামাজিক মূল্যায়ন বিভিন্নতারা এখনও সম্পদের মূলে দাঁড়িয়ে আছে,তাই শুধু করিতে চায় অর্থ উপার্জন,চারিদিকে যা-তা-ইচ্ছা। উহু! এই যুগবায়ুতে"সম্পদ শিকারী"

বিশ্বআমরা তৃতীয় বিশ্ব স্ব-প্রশংসিত প্রথম বিশ্বের জাতিগণআমাদেরকে চিহ্নিত করেছে তাদের তৃতীয় বিশ্বেতথাকথিত এক আর্থ-সামাজিক সূচকেআর অন্যভাবে বলতে গেলে "আধুনিকতাই প্রকৃত উন্নয়ন"কারণ আমরা নৈশভোজের আয়োজন

চরম ক্ষণের প্রতীক!মানুষ ছাড়িয়েসমস্ত প্রাণী একে অপরকে গ্রাস করেতাদের মানসিক বিবেকহীনতার পথে যায়,কিন্তু আজ মানুষ মানুষকে খায়,এটা কি তার প্রজ্ঞার দেউলিয়াত্ব অধিকনাকি চরম ক্ষণের প্রতীক!

যখন আপনি তাদের দুঃখ কিনেনচিমনির ধোঁয়ায় ভরা বরফের বাতাসক্রিসমাস ব্লক পোড়ানোর সংকেত,যখন চারিদিকে রঙিন আলো জ্বলে,পবিত্র সন্ন্যাসীরা আনন্দের গান গায়। উৎসর্গিত পদ্ম আর সাজানো হাতির দাঁতে ঘর ভর্তিঘুরে ব

খুদে কবিতা১.বুকের দুধ খাওয়ানো মানির্লজ্জ নয়,সে তার স্নেহের মধ্যে লজ্জাজনক ২."খাজুরাহো" অশ্লীল নয় এক শিল্প,এটা সুন্দর দৃশ্যতার মাঝে আছে যার দৃষ্টিকল্পন ৩.আধুনিক মানুষ নগ্ন নয়,সে নগ্ন নয়কিন্তু তার ফ

শহর জীবনউজ্জ্বল আনন্দ কিন্তু নিস্তেজ জীবনতাড়াহুড়ো, বিশৃঙ্খলা এবং কলহউন্নতির উপায়, যান্ত্রিক জীবনসবচেয়ে কৃত্রিম, নগন্য প্রকৃতিএকটা সমাজ, মিশ্র সংস্কৃতি। গরম কংক্রিট কিন্তু ঠান্ডা ইস্পাতঅনেক সহানুভূ

আমার শহরআমার শহর উপভোগ করে একটি ছিন্নভিন্ন মুখশপিংমল- আকাশচুম্বী ভবনগুলি তার গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলিকে সংযুক্ত করে।দিনগুলি শ্রমসাধ্য শক্তিকে বের করে দেয়যেমন রাতে চড়াও হয় অনিশ্চিৎ কঠোরতা । হর্ন, সাইরেন,

করোনা-ভোরোনার দিনগুলিমানবতা করোনার গতিতে ডুবে আছে,আমি সমুদ্রের ইঁদুরের মতো আমার গোপন গর্তে ফিরে এসেছি,প্রতিদিন সকালে একটি অ্যালার্ম,তবে উপেক্ষা করার জন্য বিছানায় শুয়ে থাকেন,মিনিট কি ঘন্টা মনে হয়,সপ

হাসপাতাল পরিদর্শনসত্যের আদর্শ ধারক হাসপাতাল এইযেখানে মৃত্যুর কোন মিথ্যে জীবনের আভা নেই-মর্ম বেদনা, নিদারুণ যন্ত্রণা কিন্তু অপ্রাপ্তিময় প্রত্যাশা । হগ নামের একটি ছায়াপথ দেখতে পারেনযা একটি ছায়াপথের মধ

আমার বোনযখন সেই নিষ্পাপ শৈশবের বছর থেকেআমরা একসাথে আমাদের দুঃখ ভাগাভাগি করেছি,মনে আছে আমি তোমার সাথে গভীরভাবে অবদ্ধ ছিলামআমাদের মায়ের চেয়েও বেশি ছিল মমতা। যখন আমাদের আলাদা হতে হয়েছিল,তুমি তোমার বাড

আমার বাবাবাবা কখনো মায়ের কাজগুলো করেননিতার বাচ্চাদের কোলে নিয়ে কথা বলাঅথবা খুনসুঁটি করে খেলা করা।পুরুষালি দেখাতে ভাংচুর করেছে বটেদরজায় আঘাত বা ছুড়ে ফেলা কিছু আয়না,অথবা তার মাথা ঠোকা দেয়ালে,বাচ্চাদে

আমার মাসে আমার জন্য ছেড়ে গেছে সূদুর পথের যাত্রানিত্য দিনের যাত্রা আমার সময় হাতে শূন্যসময়ের কাছে সব নগণ্য কখনো সে থামে নামা কোথায় আমার যে নেই জানাগত রাতে ঘুমঘোরে তার মমতার আলতো স্পর্শ বোধমনে হয়েছিল য

একটি রংধনু স্মৃতিযখন আমার অন্তঃসারশূণ্যতা প্রকাশিত হয়হৃদয়ের ঝাঁঝরিতে থাকে ধিকি ধিকি ব্যাথা,একটি ছোট কয়লার আগুন ক্রমাগত জ্বলছে ।জমাট বাধা কালো স্মৃতি অতীতের সব রং করে দেয় ম্লান,তা এক রংধনু স্মৃতির ঝলক

একটি অলীক গল্পএকজন অপরিচিত মেয়ে বাধা দিলসেই কোন এক দিন আমার পথে,কস্তুরী হরিণির মত লাফিয়ে উঠেছিল,কালো মেঘের ভিতর থেকে বেরিয়ে এল একটা চাঁদ মুখমণ্ডল, অর্ধেক চুলের কাল বেনুনীতে যেমন ঢাকাতেমনি দিনের পরে

সে ছন্দের তালে হাঁটেআমার উদগ্রীব চোখ যখন তোমাকে দেখল,শিরায় শিরায় রোমাঞ্চ পেলাম।ব্যাথিত হৃদয়ের স্পন্দন ওঠানামার মতোগ্রীষ্মের উজ্জ্বল সোনালী সূর্যের দিনের মতো।সে আসে সকালের সতেজ হাওয়া হয়ে,মনে হয় এ

সমুদ্রের দৃশ্যপটআমার ভালবাসা, আমার সাথে এসো, তাতে আমার স্বপ্ন স্বাদআমরা সমুদ্রের ওপারে বাঁধব আমাদের সংসার ঘরতৈরি করব আকাশের তারার মাঝে এক বিশাল প্রাসাদপার্থিব কলহ ও যুদ্ধ থেকে রবে দূর পারাবার । দেখ রং

আমার উঠানে একটি গাছআমার উঠানে একটি ক্ষণস্থায়ী গাছঐ একমাত্র ঐতিহ্য, চারণকবির গুণ, আমি পেয়েছি।সুগভীর পুষ্পসহ উজ্জ্বল পাতায়করে যেমন মিষ্টি আবরন দান, আমার তেমনই কিছু ভবঘুরে অবসর। আমি থেকে থেকে ভয়ঙ্কর ক

ঘুমের দামআমি প্রতি রাতে শহরের অলি-গলি বেড়াই ঘুরেস্বদেশী কিছু শান্ত আনন্দ কেনার তরে,মানুষের জীবনের অন্ধকার আধ্যাত্মিক রহস্যআমাকে পালাতে রাজি করেসংগ্রাম ও বিবাদের দিন ভরে। আমি সেই দেশে যেতে ব্যাকুল যেখ

আত্মার চুমুকআমি দেখতে পাচ্ছি শুধু কালো মেঘএকটি প্রলাপ আবোল-তাবোল, অস্তিত্বের বিভ্রম,অনন্তের ছায়ামানবজাতির নিষ্ফলতার একটি বিভ্রম মায়া স্বর্গীয় পর্দার ঝলকএক অবিরাম উন্মত্ত পলকমাতালের রাজত্ব এই রাজ্যেন

Related Tags